নদীর খুব কাছে বলে কীনা জানি না আমলাপাড়াটা সুযোগ পেলেই নদী হয়ে ওঠে। আকাশ থেকে দু’এক ফোঁটা জল পড়তে না পড়তেই পাড়ার বাড়িগুলোয় ধুম পড়ে যায় কলাগাছের ভেলা বানানোর। আর সে জল পড়া যদি দিনরাত নিরবিছিন্নভাবে চলতে থাকে তাহলে বানের জল উপচে পড়ার আগেই পাড়ার ভেতর গুঞ্জন শুরু হয়ে যায় বাঁধভাঙা নদীর লোকগাঁথা। হ্যাঁ, নদীভাঙা মানুষগুলোর মুখে গড়ার গল্প যতটা না আলো ছড়ায় তারচেয়ে নদীর বুকে ভেঙে পড়া দিনের গল্পে জোনাই জ্বলে বেশী। এই তো সেদিন রহিম চাচা কুল ছোঁয়া জলের নদীতে আঙুল উঁচিয়ে দেখাচ্ছিলো কোথায় ছিল তাদের দাদা দাদীর ঘর, কোথায় ছিল শহরের কোর্ট কাচারি আর কোথায় ছিল তাঁর গুলতি খেলার উঠোন। সেই আঙুলের নির্দিষ্টে শুধু আষাঢ়ের ভরা নদী থাকলেও রহিম চাচার চোখেমুখে আমি দেখতে পেয়েছিলাম হারিয়ে ফেলা বাড়ির সীমানা। ঠিক যেমন একা একা আনমনে আমি চলে যাই আমাদের বাড়িতে রহিম চাচাও নদী ভাঙার গল্পে গল্পে চলে যান সেই অতলের রঙিন সময়ে।
শুধু কি রহিম চাচা? মুসার মা কিংবা বড়দাদী সবাই বর্ষা এলেই ভেঙে পড়া বাড়ি আর সময়ের গল্প নিয়ে বসেন। গল্প চলে বুড়ি বু’র, গল্প চলে শিখা দিদির দাদু বাড়ির চন্ডি মন্ডপের। যাদের সকলেরই শেষ গন্তব্য ওই নদী, বারবার পাড়ভাঙা ওই যমুনা নদী। এতদিনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে নদীর ঠিক কোন জায়গায় তলিয়ে আছে শহরের পুরোনো জেলখানা কিংবা বড়দাদীর আদিবাড়ির বৈঠকখানা। মুখস্থ হয়ে গেছে লাহিড়ী বাড়ির অট্টালিকার একরাতে যাদুর মতো হারিয়ে যাবার গল্প অথবা কোনো এক পীরবাবার দরগাহ্-র নদীর বুকে ভেসে যাবার অলৌকিক গল্প। তবে এতকিছুর পরেও এই পাড়ার বা এই শহরের মানুষগুলোর একটুও ক্ষোভ নেই যমুনার প্রতি বরং কারণে অকারণে যমুনাকে জীবনের অনুষঙ্গ বানিয়ে তার কাছে ছুটে যাবার আকুলতাই দেখা যায় বরং বেশী। তাই তো পাড় উপচে নদী ঘরের ভেতর চলে আসাকেও এই শহরের মানুষ উৎসব বানিয়ে ফেলে।
তবে এখনো নদী উপচে আমলাপাড়ার চলে আসেনি। নীচু পাড়ায় যেটুকু জল জমেছে তা ওই ক’দিনের একটানা বৃষ্টিতে। এমন দিনগুলোতে আমাদের স্কুলে অঘোষিত ছুটি পড়ে যায়। আর বড়দাদীর ঘরের ঠিক সামনের কামিনী গাছটাও হেলেদুলে ঘ্রাণ ছড়ায় বেশ আড়ম্বর করেই। ওদিকে বৃষ্টিজলে ধুয়ে যাওয়া অলস সকালগুলো ফুরিয়ে যাবার আগেই আকাশে অকারণে পজমতে শুরু হয় পড়ন্তবেলার কালো মেঘ। বৃষ্টির তোড় বাড়ে। জামজামরুলের তলায় জমে থাকা পায়ের পাতা ছোয়া জল বেড়ে গিয়ে কলঘর ভাসিয়ে নেয়। আর মুড়ির বাটি থেকে বড়দাদীর দেওয়া চালকমড়ার মোরব্বা ফুরিয়ে যেতেই কাকভেজা মুসার মা উঠোনে এসে দাঁড়ায়,
ঘরের ভেতর সারারাত চাল চুইয়ে পানি পড়িছে, বিছনাপত্তর হকলতি পানিত চুবচুব করতিছে…
মা একটা পুরাতন বাতিল শাড়ি এগিয়ে দেয়,
আজ কাজ করতে হবে না, চালডাল নিয়ে বাড়িতে গিয়ে রান্না করে চালিয়ে নাও আজ…..
তবে সে চালডাল সাজিয়ে দেবার আগে কেরোসিনের স্টোভে অসময়ে চায়ের হাঁড়ি বসে। এ বাড়ির চায়ে মুসার মায়ের অধিকারটা খুব পাকা,
আনাজপাতি কিছু কাটতি লাগবো?
চায়ের জলটুকুতে রঙ ছড়ানোর ফাঁকে মুসার মা এ বাসার মানুষগুলোর প্রতি কর্তব্য সেরে নিতে চায়।
একটানা এমন বৃষ্টিতে শহরের বাজারে আমদানিতে টান পড়ে। দু’এক জন ঘরে পোষা একটা দুটো মুরগী বা কবুতর নিয়ে বসলেও মাছের আনাগোনা নাই বললেই চলে। আর আনাজপাতিরও সেই একই হাল। তাই বাবা আজ বাজারে যায়নি। ঘরে যা আছে তা দিয়েই চালিয়ে নিতে হবে।
মুসার মায়ের সামনে চা আর তেল মাখানো মুড়ি পড়ে গেলো।
এমন অলস সময়ে আমি বড়দের পুরোনো দিনের গল্প শুনি, না হয় খাতার পাতায় ছবি আঁকি। তবে আজ তার কোনোটাই হলো না। বাটির মুড়ি অর্ধেক না হতেই মুসার মা ভাদুড়ী বাড়ির দিকে ইশারা করলো,
পুঁইয়ের মাচায় বিটুলি পড়ছে, মুসা হাউস করে খায় পুঁইবিটুলির তরকারি।
পুঁইবিটুলি, এই শব্দটির সাথে আমার পরিচয় আজই প্রথম। অজানা কিছুর আন্দাজ পেয়েই আমি চোখ গোলগোল করে মুসার মায়ের দিকে তাকাই,
পুঁইবিটুলি কি?
আমার প্রশ্নে মুসার মা একগাল হাসি দিলেও উত্তরে বুঝিয়ে দিলো এখনো দুনিয়াদারির অনেককিছু জানা বাকি আমার,
ওরে খোদা পুঁইবিটুলি চিনতি পারলা না আপা?
কীভাবে চিনবো? চেনার জন্য দেখতে হবে তো আগে?
আমি বায়না ধরি মুসার মায়ের সাথে ভাদুড়ি বাড়ির বাগানে যাবো।
আসলে ক’দিনের একটানা বৃষ্টিতে ঘরবন্দী আমি যেন বের হবার সুযোগ খুঁজছিলাম। নিজের বরাদ্দের এটলাস ছাতাটা আমার হাতে দিয়ে মাথায় গামছা দিয়ে মুসার মা আমাকে নিয়ে ভাদুড়ি বাগানের দিকে পা বাড়াতেই বড় দাদীর গলা,
ও নাতিন, এই তুফানের মধ্যে কই যাও?
আকাশ গুড়ুম গুড়ুম করে ডেকে উঠলো। জলভরা মেঘের গা থেকে খসতে শুরু করলো বড় বড় বৃষ্টির ফোঁটা। ছায়াহীন জামজামরুল গাছের পাতা চুঁইয়ে পড়তে থাকা বৃষ্টির জল উঠোনের জমা জলে আলোড়ন তুলছে।
আপা পুঁইবিটুলি দেখতি যায়….
কৌতুক মেশানো কন্ঠ মুসার মায়ের এখন।
বড় দাদীও আমাদের পিছু নেয়। বাসার ফটক ছেড়ে রাস্তায় দাঁড়ালেই বা’দিকে রহিম চাচার বাড়ি। তারপর শিখা দিদিদের বাড়ি। সেটা পার হলেই ভাদুড়ি বাড়ি। অথচ ভাদুড়ি বাড়ির পেছন আঙিনা আমাদের বাসার দেয়াল ঘেঁষা। তবুও সে বাড়িতে যাবার পথটা কত দীর্ঘ!
জনমানুষহীন ভাদুড়ি বাড়িটা এমনিতেই বড় নীরব। যেটুকু স্পন্দন তা ওই পাখিদের কিচিরমিচির। আজ সেই কিচিরমিচিরের সাথে যোগ হয়েছে অবিশ্রান্ত বৃষ্টির ঝমঝমানি। ভাঙা ফটকের নিরাপত্তাহীনতার মাঝেও ভাদুড়ি বাড়ি নির্ভয়ে দাঁড়িয়ে আছে বড়দাদীর তত্ত্বাবধানে। এ বাড়ির গাছের ফল হোক বা কুয়োর জল সবদিকেই বড়দাদীর অতন্ত্র পাহাড়া। তাই তো এ পাড়ার কেউ ভাদুড়ি বাড়ির কিছুতে হাত দেবার আগে অনুমতি নেয় বড়দাদীর। আর বড়দাদীও এ বাড়ির ফলফলাদি পাড়ার সকলের মধ্যে বিলিয়ে এ বাড়ির পরম্পরা বজায় রাখে। তবে বিনিময়ে বড়দাদী দোয়া চায়। দোয়া চায় এ বাড়ির মানুষগুলোর জন্য, যারা ওপাড়ে কেমন আছে কিংবা কবে ফিরবে তা আজ অবধি জানা নেই বড় দাদীর।
ভাদুড়ি বাড়ির পেছন আঙিনায় লাল ডাটার পুঁইয়ের জঙ্গল। হ্যাঁ একে জঙ্গল বলাই শ্রেয়। কারণ ডুমুর গাছের তলায় খালি জায়গাটুকু জুড়ে লতিয়ে লতিয়ে মাটি ঢেকে দিয়েছে পুঁইয়ের লতাগুলো। ফাঁকা এ বাড়িতে ওরা যেন সুযোগ পেয়েই ডগা বাড়িয়েছে মাচার তোয়াক্কা না করেই। ক’খানা ডগা আবার ডুমুর গাছের গা বেয়ে উঠে গেছে লকলকিয়ে। সেই ডগাগুলোয় বেগুনি ফলের মতো লেপ্টে আছে পুঁইমিটুলি। হাত দিয়ে সেসব ডগা ভেঙে নিলো মুসার মা,
এইগুলান পুঁইমিটুলি….
ওমা এই ফল তো কত দেখেছি ঠাকুমার বাগানে। তবে ঠাকুমা এদের ডাকতো মিচুরি বলে। ঠাকুমার উনুনে এদের অবশ্য কোনোদিন রান্না হতে দেখিনি। তাই ঠাকুমার বাগানের সেসব মিচুরির কাজ ছিল আমার হাত রাঙানো। বাইরবাড়ির দেবদারু বাগানের তলায় মিচুরি দিয়ে খেলতে খেলতে কত দুপুর যে হাত রাঙিয়েছি সেসব কথা মনে পড়তেই আমার মন হঠাৎ কেমন করে ওঠে।
এরইমধ্যে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে মুসার মা ঝুড়ি ভরিয়ে ফেলছে পুঁইমিটুলি দিয়ে। আর বড়দাদী হাত ভরছে ডুমুরফল দিয়ে। আজ বড়দাদীর উনুনে নদীর চিংড়ি দিয়ে ডুমুরফল রান্না হবে।
এটলাস ছাতার কল্যাণে আমি কাকভেজা হতে বেঁচে গেলেও মুসার মা আর বড়দাদী ভিজে স্নান করে উঠেছে। বৃষ্টির তোড় বেড়েছে আরও। তাই ভাদুড়ি বাড়ি ছেড়স দ্রুত পায়ে বড়দাদী নিজের বাড়ি গিয়ে উঠলো আর মুসার মা ঢুকে পড়লো আমাদের কলঘরে। বারান্দায় আজ বৃষ্টিভেজা বাতাসে কেরোসিনের স্টোভে নীল আঁচ উঠছে এলোমেলো। সেই আঁচে বসেছে থোরের ঘন্ট। আর হবে আলুর ঝুড়ি ভাজা, পাঁচ ডাল। খুব অল্প আয়োজন আজ দুপুরের খাবারে।
মিচুরি যে রান্না করে খাওয়া যায় তা মায়ের কাছেও অজানা,
এটা কীভাবে রান্না করে মুসার মা?
মায়ের আগ্রহ নাকী নিজের জল ভেজা ঘরের অস্বস্তি, তা বোঝা না গেলেও মুসার মা নিজের সবটুকু জানা মায়ের সাথে বিনিময় করতে তৎপর হয়ে উঠলো,
খুব তরিপদ হয় খাতি, সর্ষে পিষে দিলি সুয়াদ আরও খোলে…
ব্যস্, আর কীসের দেরী? ঠাকুমার পাঠানো রাইসর্ষে ভিজিয়ে দিলো মা বাটিতে,
তাহলে এখানেই রান্না করি পুঁইমিটুলি, যাবার সময় ভাত আর তরকারি নিয়ে যেও মুসার জন্য।
মায়ের এই নিমন্ত্রণে বেশ উৎফুল্ল মুসার মা,
তাইলে বড় আম্মার বাড়ি থিন ইচা মাছ নি আসি খানিক……
আকাশের মেঘ অনবরত জল ঝড়িয়েও ফুরাচ্ছে না আজ। জোয়ারে বাতাস দূর থেকে টেনে আনছে আরও মেঘ। সেই মেঘ আকাশে জমে দিনের আলোয় ছায়া ফেলছে একটু একটু করে।
বারান্দার এককোনে মুসার মা বাছতে বসেছে বড়দাদীর দেওয়া চিংড়ি মাছ। মা বেটে নিলো রাইসর্ষে,
আর কি কি আনাজ লাগে এই চচ্চড়িতে?
অতকিছু লাগবি না নে, ফেলনা আনাজপাতি যা আছে তাই দিয়েই হবিনি…
ঘরের তরকারির ঝুড়ি প্রায় ফাঁকা আজ। সেখান থেকে ক’খানা পটল, একটা দুটো ডাটা, অর্ধেক বেগুন, একটা আলু মা কুটে নিলো।
স্টোভের আঁচে বসলো কড়াই। তাতে বেশ খানিক সর্ষের তেল।
কালোজিরা আর কাঁচালঙ্কা বাগার দিতি হয় এই চচ্চড়িতে। বাগার বাসনা ছাড়লি সব আনাজগুলান হলুদ, লবণ দিয়ে ভাজতি হবি। এরপর একটু পানি ছিটান দিয়ে ঢাকনা দিতি হবি…..
ও মুসার মা, চিংড়ি মাছগুলো ভেজে নেবো না আগে?
মা প্রশ্ন করতেই হেসে ওঠে মুসার মা,
নদীর এই ইচাগুলান ভাজলি শক্ত হয়ি যাবি নে, ওগুলান সর্ষের ঝোলে মজলি সোয়াদ বেশি হয়।
আজ মা মুসার মায়ের কথার বাইরে এতটুকুও যেতে নারাজ। নতুন রান্নাটা পুরোপুরি শিখে নিতে চায় মা আজ।
মজে এসেছে কড়াইয়ের সবজি। এর ভেতর এবার পুঁইমিটুলি দিয়ে দিলো মা। নেড়েচেড়ে মিশিয়ে আবার ঢাকনা পড়লো।
উঠোনের জমা জল বাড়ছে। আর ওদিকে জোয়ারে বাতাসে বাড়ছে নদীর জল। মুসা খানিক আগেই চলে এসেছে এই খবর নিয়ে,
এ্যা মা, পানি বাড়তিছে নদীত, ঘর তলায় যাবি আজ দেখিস….
এই শহরের মানুষগুলো সাথে জলের সম্পর্ক সেই জন্ম থেকেই। তাই জল সেঁচে জীবন গড়তে এদের ভয় নেই,
হোক বাজান, স্কুলঘরে থাকমু ক’দিন, রিলিফ পামু নে দ্যাইখো….
কড়াইয়ের ঢাকনা উঠলো বেগুনি রঙেব পুঁইমিটুলি মজে গিয়ে এখন হালকা সবুজ রঙ ধরেছে।
সরিষা পেষা দিতি হবি এখন। বলক আলি পরে ইচাগুলান।
মা সর্ষে বাটায় একটু জল মিশিয়ে কড়াইয়ে ঢেলে দিলো। এলোমেলো আঁচেও কড়াইয়ে বলক চলে এলো তাড়াতাড়িই। এবার হলুদ লবণ মাখানো চিংড়ি মাছগুলো পড়লো তাতে।
এ্যা মা, ভুখ লাগিছে……
মুসার ক্ষুধার্ত চোখ অপলক তাকিয়ে পুঁই মিটুলির চচ্চড়ির কড়াইয়ে।
আমার দাদী বু খানিক সরিষার তেল ঢালি দিতো চচ্চড়িতে আখার খড়ি টানার আগে…..
তাই বা বাদ যাবে কেনো আমাদের ঘরের এই নতুন পদে?
বৃষ্টির তোর একটু কমেছে এখন। তবে আকাশে মেঘের জড়ো হওয়া থেমে নেই। অবেলায় ব্যাঙ ডাকতে শুরু করেছে ভাদুড়ি বাড়ির জমা জলে। আর দেরি করবে না মুসার মা। নদীর জল হু হু করে বাড়ছে। দুয়ারে জমা জলে নদীর জল পড়তেই ভেসে যাবে ওদের ওই এক টুকরো আবাস। থালা ভরে ভাত আর পুঁই মিটুলির চচ্চড়ি নিয়ে মুসার মা আর মুসা ফটক পেরোলো চোখের পলকেই।
আমার জন্য পাত পড়েছে আর শোবার ঘরের মেঝেয়। পাতে আলুর ঝুড়ি ভাজা, ভাতের কোণে ঘি ফেলে রেখে আমি পুঁই মিটুলির চচ্চড়ি মুখে পুরি। নতুন স্বাদ আস্বাদ করতে করতে ভাবি এবার বাড়ি গেলে ঠাকুমাকে জানাতে হবে এই অমৃতের কথা।
কালোমেঘের ছায়ায় বেলা লুকিয়ে পড়েছে এখন। থম ধরে দাঁড়িয়ে থাকা দুপুর আজ বিকেলকে ফাঁকি দিতে প্রস্তুত হচ্ছে একটু একটু করে। দিনের আলো আরেকটু হারিয়ে যেতেই বৃষ্টির তোড় চারপাশ ঝাপসা করে দিলো। আত সেই ঝড় জল ভেঙে ফটকে এসে দাঁড়ালো ডাকপিয়ন,
চিঠি আছে, এ বাড়ির ঠিকানায় চিঠি আছে……..
তারাদের রান্না...
4 Jul 2024
980 বার পড়া হয়েছে
ভাজা মাংস
6 Jun 2024
1690 বার পড়া হয়েছে
লোভনীয় ডেজার্ট
21 Mar 2024
740 বার পড়া হয়েছে
শাক-ভাত-মাংস
14 Mar 2024
910 বার পড়া হয়েছে
মসুর ডালের চচ্চরি
29 Feb 2024
905 বার পড়া হয়েছে
বিছানো পেঁয়াজে সর্ষে ইলিশ
22 Feb 2024
1085 বার পড়া হয়েছে
শীতে হাঁস…
8 Feb 2024
3240 বার পড়া হয়েছে
পুর ভরা ঢেঁড়স
1 Feb 2024
835 বার পড়া হয়েছে
পেঁয়াজ পোস্ত
25 Jan 2024
850 বার পড়া হয়েছে
গরম গরম সব্জী স্যুপ
18 Jan 2024
920 বার পড়া হয়েছে
শীতে গুড়ের রকমারী
11 Jan 2024
1250 বার পড়া হয়েছে
মাসকলাই ডাল আর পুঁইশাকের সুক্তো
4 Jan 2024
1530 বার পড়া হয়েছে
লাউ কাতলার পাতলা ঝোল
28 Dec 2023
1730 বার পড়া হয়েছে
বড়দিনে মজার কেক
23 Dec 2023
2455 বার পড়া হয়েছে
জয়পুরী মাংস
21 Dec 2023
1625 বার পড়া হয়েছে
পুঁই মিটুলির চচ্চড়ি
13 Dec 2023
2405 বার পড়া হয়েছে
ছানার টিকিয়া
9 Dec 2023
1250 বার পড়া হয়েছে
দু’রকম ডালবাটা মিশিয়ে উচ্ছেপাতার বড়া
7 Dec 2023
1525 বার পড়া হয়েছে
তিন বছরে ফুডিজ স্টেশন…
30 Nov 2023
2390 বার পড়া হয়েছে
পনির ভেজিটবল
22 Nov 2023
1295 বার পড়া হয়েছে
লাল চিড়ার পুলি, লাল চিড়া আর নারিকেলের পুলি
17 Nov 2023
1490 বার পড়া হয়েছে
চিকেনের নানা পদ
9 Nov 2023
1370 বার পড়া হয়েছে
আমড়ার কত পদ...
26 Oct 2023
1025 বার পড়া হয়েছে
পাস্তার জর্দা
19 Oct 2023
735 বার পড়া হয়েছে
বেগুন মাশরুম
31 Aug 2023
580 বার পড়া হয়েছে
বৃষ্টিতে ইলিশ
23 Aug 2023
1865 বার পড়া হয়েছে
ভিন্ন স্বাদের মাংসের রেসিপি
20 Apr 2023
1880 বার পড়া হয়েছে
অন্যরকম ইফতারে...
13 Apr 2023
2040 বার পড়া হয়েছে
ভিন্ন স্বাদের মজাদার ইফতার
6 Mar 2023
2720 বার পড়া হয়েছে
চালের গুড়ার কেক
15 Sept 2022
890 বার পড়া হয়েছে
স্কোয়াশ ভাজা
18 Aug 2022
1810 বার পড়া হয়েছে
বিফ মাটনে হেঁশেল মাত
29 Apr 2022
1860 বার পড়া হয়েছে
ভাজা চিংড়ি
18 Nov 2021
940 বার পড়া হয়েছে
ঘরে পড়ে থাকা মাছের চপ
11 Nov 2021
750 বার পড়া হয়েছে
বাহারী মুর্গী
28 Oct 2021
770 বার পড়া হয়েছে
সর্ষে মূলা
14 Oct 2021
750 বার পড়া হয়েছে
ইলিশ চপ
2 Sept 2021
775 বার পড়া হয়েছে
বেগুন বাহার
8 Jul 2021
785 বার পড়া হয়েছে
কাঁঠল বিচি ভর্তা
1 Jul 2021
610 বার পড়া হয়েছে
সর্ষে-পোস্ত ঢেঁড়শ
29 Apr 2021
735 বার পড়া হয়েছে
নবরত্ন পোলাও
22 Apr 2021
1415 বার পড়া হয়েছে
খাসীর রোস্ট......
15 Apr 2021
770 বার পড়া হয়েছে
ক্যাপসিকাম ভর্তা
1 Apr 2021
500 বার পড়া হয়েছে
তেল কই
25 Mar 2021
685 বার পড়া হয়েছে
তড়কা মুরগী
18 Mar 2021
645 বার পড়া হয়েছে
চিলি চিকেন
11 Mar 2021
830 বার পড়া হয়েছে
সর্ষে বেগুন
4 Mar 2021
655 বার পড়া হয়েছে
পোস্ত বড়া
25 Feb 2021
815 বার পড়া হয়েছে
ঠান্ডা মাখা ভাত
18 Feb 2021
555 বার পড়া হয়েছে
পুর ভরা বেগুন
11 Feb 2021
785 বার পড়া হয়েছে
বড়ি দিয়ে লাল শাক
4 Feb 2021
985 বার পড়া হয়েছে
পাঁচমিশালী রান্না...
8 Oct 2020
900 বার পড়া হয়েছে
চাগা ইচা...
1 Oct 2020
2325 বার পড়া হয়েছে
আহ্ তিতা...
24 Sept 2020
1705 বার পড়া হয়েছে
ইলিশ ভাত
3 Sept 2020
770 বার পড়া হয়েছে
মাছের মাথার ছ্যাচরা...
2 Jul 2020
1245 বার পড়া হয়েছে
স্বত্ব © ২০১৬ - ২০২৩ প্রাণের বাংলা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আবিদা নাসরীন কলি।
Email: Article: [email protected], Avertising: [email protected]
Phone: +8801818189677, +8801717256199